people's pastime change with every passing year.As time passes,new pastime activities are replacing the old leisure pursuits. Pastimes are getting westernised gradually. Traditional childhood pastimes have undergone a paradigm shift.I talked to some twenty senior citizens on the charge in pastime. Most of them say people always keep looking for newer forms of leisure activities.Older forms of entertainment like snake-charming puppet shows, cockfight, bullfighting, football, gramophone, wrestling and boat-racing have almost no appeal now.Even,radio is now giving place to television and to satellite channels in particular. Now is the age of digital revolution. Older people listen to classic music on computer. Adults like to watch TV while children are addicted to digital games and sports. Grown-up like to read books while young children chat with friends.
Sunday, August 28, 2016
পৃথিবীর সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ ইন্দোনেশিয়ার এমবা গোথো !
এ পর্যন্ত যতজন মানুষ নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ হিসাবে দাবী করছেন সেই হিসাবে ইন্দোনেশিয়ার এমবা গোথো হবেন বর্তমানে দুনিয়ার বয়স্ক মানুষ। ইন্দোনেশিয়ার সরকারী হিসাব অনুযায়ী গোথোর জন্ম তারিখ হল ৩১ ডিসেম্বর ১৮৭০।গোথের বয়স যে ১৪৫ গোথো নিজে এর প্রমাণপত্র ও দেখিয়েছেন ।গোথোর বাড়ি মধ্য জাভায়। এখনও পর্যন্ত দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশিদিন বেঁচে থাকার রেকর্ড আছেন ফরাসি মহিলা জেনি ক্লামেন্টের। ১৯৯৭ সালের অগাস্টে জেনি ১২২ বছর বয়েসে মারা যান। তাই গোথোর দাবি যদি সত্যি প্রমানিত হয়, তাহলে তিনিই হবেন দুনিয়ায় সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ। যদিও এর আগে নাইজেরিয়ার জেমস ওলোফিনটুওয়াই ১৭১বছর পর্যন্ত এবং ইথিওপিয়ার এক লোক ১৬৩ বছর পর্যন্ত বেঁচে ছিল বলে দাবী উঠেছিল।কিন্ত এদের দাবীর পক্ষে সরকারী কোন প্রমান পাওয়া যায় নাই। তিনি গোথো নিজের হাতে খাবার খেতে পারেন না। গোথোর এক এক আত্মীয় জানিয়েছেন, ১৯৯২ সাল থেকে গোথো রোজ নিজের মৃত্যু কামনা করেন কিন্তু মৃত্যু এখনও তাঁকে ধরা দেয়নি। তাঁর ১০ জন ভাই বোন, চার স্ত্রী ও সন্তান ছিল। সকলেই মারা গিয়েছেন। দৃষ্টিশক্তি হারানোয় টিভি দেখতে পারেন না, কিন্তু এখনও নিয়ম করে রেডিও শোনেন।
Tuesday, August 23, 2016
পাতলা মানুষ বাঁচে বেশি দিন কিন্তু কেন?
আমরা সাধারনত জানি যে একটা শিশু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তার কৈশর পার হয়ে যখন যৌবনের দিকে ধাবিত হয় তখন ঐ শিশুরর হাত, পা বডি,চেহারা মোট কথা তার পুরা শরীরটা বৃদ্ধি পেয়ে একট পরিপূর্ন পুরুষ অথবা মহিলা রূপে দেখা যায়। অর্থাৎ বয়স অনুপাতে স্বাভাবিক বৃদ্ধি পাবে এটাই স্বাভাবিক।কিন্তু বয়স অনুপাতে যদি তার দেহ স্বাভাবিক না থাকে তখন তাকে গ্রামের ভাষায় রোগা বলি । সাধারনত এই ধরনের মানুষ পাতলা ও চিকন হয়। অনেক সময় হাত-পা ও চিকন হয় এবং ওজন কম হয়। আর রোগা মানুষগুলি অলস ও হয়।কয়েকদল গবেষক মোটা ও পাতলা মানুষের উপর গবেষনা চালিয়ে দেখছেন পাতলা মানুষ বেশি দিন বাচেঁ।সুইডেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক গবেষনা করে দেখছেন যে কর্মঠ বা সক্রিয়, মোটা মানুষের চেয়ে অলস, পাতলা মানুষ বেশি দিন বাঁচে থাকে৷ গবেষণায় বলা হয়, শারীরিক ফিটনেসের চেয়েও ওজন কম থাকা বেশি জরুরি এবং সে কারণেই তারা নাকি বেশি দিন বাঁচে। গত ৩০ বছর ধরে লাখ মানুষের উপর এ গবেষনাটি করা হয়। গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ এপিডেমিওলজি-তে। অপর একটি বিখ্যাত পত্রিকা দ্য ল্যানসেট পত্রিকার ডায়াবেটিস ও অ্যান্ডোক্রিনলজি বিষয়ক সংখ্যায় প্রকাশিত এক তথ্য থেকে জানা গেছে, ওজন বাড়ানোর জন্য শুধু চর্বি বা ফ্যাটই দায়ী নয় বরং যারা চর্বিজাতীয় খাবার বাদ দিয়েছিলেন তাদের চেয়ে, যারা শর্করা জাতীয় খাবার খাননি, তাদের ওজনই বেশি কমেছে৷ অর্থাৎ ওজন কমাতে চাইলে আগে শর্করা বাদ দিন৷
উন্নত দেশে অনেকে
ডায়েটিং করতে যেয়ে অনেকেই ‘ডায়েট কোক’-এর মতো মিষ্টি পানীয় পান করেন৷ এ সব মিষ্টি পানীয় নিজের অজান্তেই হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের মতো নানা অসুখের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়৷ এ কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামি মিলার স্কুল অফ মেডিসিন-এর গবেষকরা৷
তাই ওজন কমানোর সহজ উপায় হল চর্বিও শর্করা জাতীয় খাবার কম খাওয়া ।আপনার
খাবারের তালিকা নিজে তৈরী করুন এবং নিজেই তৈরী করে খেতে পারলে সবচেয়ে ভাল হবে।এ ছাড়া গ্রিন-টি ওপ্রচুর পানি পান করতে পারেন।
তাই ওজন কমানোর সহজ উপায় হল চর্বিও শর্করা জাতীয় খাবার কম খাওয়া ।আপনার
খাবারের তালিকা নিজে তৈরী করুন এবং নিজেই তৈরী করে খেতে পারলে সবচেয়ে ভাল হবে।এ ছাড়া গ্রিন-টি ওপ্রচুর পানি পান করতে পারেন।
Saturday, August 13, 2016
দেখুন, একটি লাইভ টিভি অনুষ্ঠানে কিভাবে একটি সিংহ একটি শিশুকে হঠাৎ খাওয়া শুরু করল (ভিডিও)
এই অকল্পনীয় ঘটনাটি ঘটেছিল মেক্সিকোর এক টিভি শো-তে । শো-তে একটি শিশু, তার মায়েরকোলে বসা ছিল ঔ অনুষ্ঠানে দুইজন ট্রেনারসহ একটি সিংহ ও পাশে ছিল। সিংহটি মোটামুটি শান্তই ছিল।কিন্তু সিংহটিকে যখন শিশুটির কাছাকাছি আনা হল, তখন হঠাৎ অনুষ্ঠানের মাঝেই সিংহটি খেতে শুরু করল শিশুটিকে।এই অবস্থা দেখে শিশুটির মা চিৎকার দিয়ে ওঠেন।ক্যামেরা তখন অন।সিংহটির ট্রেনার এসে শিশুটিকে সিংহের থাবা থেকে উদ্বার করেন।পরে শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
Wednesday, August 10, 2016
কম্পিউটার থেকে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফাইল কীভাবে উদ্ধার করবেন
১) আপনি যদি ভুলবশত কোনও ফাইল ডিলিট করে ফেলে থাকেন, তাহলে সেই ডিলিট হয়ে যাওয়া ফাইল ব্যাকআপ থেকে পেতে পারেন। যদি আপনি উইন্ডোজ ব্যাকআপ ব্যবহার করে থাকেন তবেই।
১) ব্যাকআপ ওপেন করুন। এবং সেখান থেকে ফাইল রিস্টোর করতে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করুন।
২) এবার কন্ট্রোল প্যানেলে ক্লিক করুন।
৩) সেখানে System and Maintenance-এ ক্লিক করুন।
৪) এবার Backup and Restore-এ ক্লিক করুন।
Sunday, August 7, 2016
নিজের হৃদপিন্ডকে ব্যাগে নিয়ে ঘুরে বেড়ায় যুবক
খবরের শিরোনামটি পড়ে অনেকে ভাবছেন এটাও কি সম্ভাব ।কিন্তু বাস্তবে এমনই এক অকল্পনীয় ঘটনার খবর দিয়েছে mail online newspaper.ঘটনাটি হল ,অ্যান্ড্রু জোন্স নামে ২৬ বছর বয়সী এক যুবক কার্ডিওমায়োপ্যাথি রোগাক্রান্ত হয়েছিলেন। ডাক্তাররা তাকে নতুন একটা হার্ট প্রতিস্থাপন করতে বলেছিলেন।কিন্তু প্রতিস্থাপনযোগ্য হার্ট খুজে না পাওয়ায় ডাক্তাররা তার শরীরে একটি পেস মেকার ও একটি কৃতিম হার্ট লাগিয়ে দিলেন। এই হার্টটি একটা 'ব্যাকপ্যাক' ব্যাগের মধ্যে রাখা।আর ব্যাগটা পিঠে নিয়ে অ্যান্ডু সব জায়গায় ঘোরাফিরা করে।
Tuesday, August 2, 2016
একজন মানুষ, একই সময়ে ঘুমাতে পারবে দুই দেশে!
খবরের শিরোনামটি শুনে হয়ত অনেকেই অবাক হয়েছেন কিন্তু বাস্তবে খবরটি সত্য।ফ্রান্সও সুইজারল্যান্ডের সীমান্তের উপর একটি আবাসিক হোটেল আছে। হোটেলটির নাম হোটেল আরবেজে।হোটেলটি ঠিক ফরাসি ও সুইস সীমান্তের উপরেই তৈরী করা হয়েছে।হোটেলটির অর্ধেক অংশ পড়েছে ফ্রান্সে এবং বাকি অর্ধেক অংশ পড়েছে সুইজারল্যান্ডের সীমান্তে।আলপাইন পর্বত এলাকার ওই সরাইখানার অবস্থান ফরাসি-সুইস সীমান্তের লা কুর শহরে। সেখানে দুজনের থাকার একটি কক্ষ ভাড়া নিতে খরচ পড়ে ১০৭ মার্কিন ডলার।সবচেয়ে মজার বিষয় হল হোটেলের রুমগুলিতে বেড গুলি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে একজন মানুষ বিছানায় শুয়ে থাকলে তার পায়ের অংশ থাকবে একদেশে এবং মাথার অংশ থাকবে অন্য দেশে।হোটেলটির হানিমুন সুইটটা দুই দেশের মাঝখানে ভাগ করে বানানো হয়েছেএ হোটেলে একটি অতিথিকক্ষ আছে, যা সম্পূর্ণ সুইজারল্যান্ডে হলেও বাথরুমটা ফ্রান্সে।।এ ছাড়া কিছু রুম আছে যা পুরোপুরি দুই দেশে।১৮৬০-এর দশকের শুরুতে এটির যাত্রা শুরু। দুই বছর পর আলপাইন এলাকার সীমানা পুননির্ধারণের জন্য ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ড একটি চুক্তি সম্পাদন করে। কিন্তু চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার আগেই স্থানীয় ব্যবসায়ী এম পন্থুস এমন জায়গায় একটি দোকান বসিয়ে দেন, যা নতুন সীমান্তের ঠিক মাঝ বরাবর পড়ে যায়। পন্থুস আন্তসীমান্ত বাণিজ্যের সম্ভাবনার ইঙ্গিত পেয়েছিলেন। এটি ১৯২১ সালে কিনে নেন স্থানীয় আরেক ব্যবসায়ী জুল-জ্যঁ আরবেজ। তারপর নিজ নামে হোটেল ব্যবসা খুলে বসেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)