Wednesday, November 23, 2016

Google Chrome's new facilities (private browsing)! But you see, it will not appear in Google history

Many of us use Google Chrome and Google officials are always more important to the safety of users. they always try to add new features for user safety.Consequently, Google officials in Google Chrome Incognito mode is a new feature added.Many of us know that what we search or see through any browser that is credited to the browser' history. that means it can be seen in history what we see in past.But many of us do not want it to be history what we see. Because someone can read that history .it is thought that Google brings the Incognito mode.This mode opens a new window where we can browse the Internet in private without Chrome saving the sites we visit and it only prevents Chrome from saving our site visit activity. That means this mode doesn't save our history or cookies.it also remove login information after logout. Many of us do not know about the new feature and benefits.




How to open and use it

1. download the latest Chrome browser on your computer or mobile.
 2. open Chrome browser then go to the At the top right, click More (  three dots near the top-right ) then click New Incognito Window.
3. After Clicking on the New incognito window, A new Window will open  .then you will see the gray Incognito icon.

 We can also use the keyboard shortcut:

 1. Windows, Linux, or Chrome OS : Press  Ctrl + Shift +      N     
  2 . Mac: Press  ⌘  + Shift + n
     If you wish, you can stop at any time incognito             mode

To stop the rules:
   First, go your incognito window. Then in the corner of the window,  click Close.
    • Windows or Linux: See the top right.
    • Mac: See the top left
    • The screen short is in below How to  turn on incognito mode 
pic -1


pic 2
pic- 3

প্রাইভেট ব্রাওজিং করুন গুগল ক্রোমে


 আমি দেখাব কিভাবে ফেসবুক এর ভিডিও ডাউনলোড করবেন নতুন একটি পদ্দতিতে সফটওয়্যার ছাড়া।
প্রথমে আপনে যেই ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান সেইটি ওপেন করুন তারপর মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Show video Url এ ক্লিক করুন এখন লিংকটি কপি করে Savevideo এই সাইট এ যান। তারপর কপি করা লিংকটি বক্স পাবেন সেই খান এ Paste করুন তারপর ডাউনলোড এ ক্লিক করুন। দেখবেন Download Video File এ ক্লিক করলেই ডাউনলোড চলে আসবে।


.

  1. ঘনিষ্ঠ.


Saturday, November 19, 2016




গুগল ক্রোম এর নতুন সুবিধা (প্রাইভেট ব্রাউজিং) ! গুগলে আপনি যা দেখবেন কিন্তু হিস্টোরিতে তা দেখা যাবে না।

আমরা অনেকেই গুগল ক্রোম  ব্যাবহার করি।গুগল কতৃপক্ষ সবসময় ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।তাই তারা ব্যবহারকারীর  নিরাপত্তার কথা ভেবে সবসময় চেষ্টা করে নিত্য নতুন ফিচার যুক্ত করার। এরই ধারাবাহিকতায়  গুগল কতৃপক্ষ গুগল ক্রোমে Incognito mode নামে নতুন একটি ফিচার যুক্ত করছে।Incognito mode এর বাংলা অর্থ হল ছদ্মবেশী মোড। এই নতুন ফিচার সম্পর্কে আমরা অনেকে জানি না।আসুন এবার এর সুবিধা ও ব্যবহার পদ্ধতি জেনে নেই।আমরা  অনেকেই জানি যে,যে কোন ব্রাউজার দিয়া আমরা যা দেখি  অথবা খুজি তা কিন্তু ঐ ব্রাউজারের হিস্টোরিতে থেকে যায়।অর্থাৎ ব্রাউজারের হিস্টোরিতে গেলে আমরা যা দেখছি তা সব জানা যায়।
কিন্তু আমরা অনেকেই চাই  না যে আমরা যা দেখছি তা হিস্টোরিতে থাকুক। কারন অনেক সময় অন্য কেউ এই হিস্টোরি পড়তে পারে।তাই গুগল এই  বিষয়টি চিন্তা করে incognito mode নিয়া আসে।এই মোডের কাজ হল আপনি যা সার্চ দিয়া দেখছেন তা হিস্টোরিতে দেখা যাবে না।এই সুবিধা পেতে হলে।নিম্নের কাজ গুলি করতে হবে।

১।আপনার  কম্পিউটার বা ফোনএ লেটেস্ট গুগল ক্রোম ব্রাউজার  ডাউনলোড করতে হবে যদি না থাকে।
২।তারপর ক্রোম ব্রাউজারটি ওপেন করুন তারপর এড্রেস বারের   সর্বশেষ ডানের আইকনটিতে ক্লিক  করুন।
৩। তারপর  New incognito window তে ক্লিক করলে একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে  এবং এই নতুন উইন্ডোর উপরের কোনায় ধূসর ছদ্মবেশী আইকন দেখতে পাবেন।
আপনার কাজ শেষ।এবার আপনি গুগল ক্রোম ব্যবহার করে যা সার্চ দিবেন তা আর হিস্টোরিতে দেখা যাবে না।

Keyboard ব্যবহার করেও সহজে incognito mode  চালু করা যায়।নিয়ম:


  • ১। Windows,Linux,or Chrome OS: Press  Ctrl+Shift+n
  • ২। Mac: Press ⌘ +Shift+n
       আপনি ইচ্ছা করলে  incognito mode  যে কোন সময় বন্ধ করে দিতে পারেন
বন্ধ করার নিয়ম:
                       প্রথমে আপনার incognito mode উইন্ডোতে যেতে  হবে। তারপর উইন্ডোর কোণে Close ক্লিক করতে হবে।

Tuesday, November 15, 2016

সব মানুষকে মশা কামড়ায় না তাদের ও রুচি আছে!

আমরা সবাই মশার কামড় থেকে বাঁচার কম বেশি চেষ্টা করি  কারণ এই মশার কামড়ের জন্যে হতে পারে ম্যালিরিয়া জ্বর, ডেঙ্গু জ্বর এর মত মারাত্বক রোগ।তাই মশা নিয়া সবাই আতঙ্কে থাকি।কিন্তু মশা যে সকল কে  কামড়ায় না এটা কি আমরা জানি?আসলেই এ ব্যাপারটা আমরা জানি না। লন্ডনের স্কুল অফ ট্রপিকাল মেডিসিনের একদল গবেষক এ বিষয়ে গবেষনা করে বলেছেন  মশা মানুষের শরীরের গন্ধে নজর দেয় বেশি।নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত দেওয়া হল:
১।
 যাদের শরীরে কায়রামোনস রাসায়নিক উপাদান বেশি থাকে তাদেরকে মশা বেশি কামড়ায়। আর  যাদের শরীরে  অ্যালামোনস রাসায়নিক উপাদান বেশি থাকে তাদের দিকে মশা ফিরেও তাকাবে না। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ঘামের সঙ্গে শরীরে ব্যাকটিরিয়া বাসা বাঁধলে, সে গন্ধও পছন্দ মশাদের। দেহে কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ বেশি হলেও মশার কাছে তা সুসাদু। সেই কারণেই বড় চেহারার মানুষদের বেশি মশা কামড়ায়। গর্ভবতী মহিলাদের শরীর থেকে বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হয় বলে মশা তাদের বেশি কামড়ায়। ঘামে ল্যাকটিক অ্যাসিড, অ্যামোনিয়া, ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকলেও মশারা আকর্ষিত হয়।
2.যাদের শরীরের তাপমাত্রা বেশি, তাদের মশা বেশি পছন্দকরে। এই কারণে ই  মশা সব সময়  গর্ভবতী মহিলাদের বেশি কামড়ায়।
3.
  গবেষকদের একাংশের মতে, বিয়ার খেলে মশা বেশি কামড় দেয়। কারন  মদ খেলে ঘামে ইথানলের মাত্রা বেড়ে যায় এবং শরীরের তাপমাত্রাও বৃদ্ধি পায়।
৪।
     O গ্রুপের রক্তের মানুষকে মশা বেশি কামড়ায়।। A  গ্রুপের রক্ত থেকে  এই রক্ত দুগুণ বেশি পছন্দ।
৫।
গাঢ় রঙের পোশাক পরলে মশা বেশি কামড় দেয় । ভাল লাগলে খবরটি শেয়ার করুন।
যুক্তরাজ্যের একদল বিজ্ঞানী বলছেন, শরীরের বিশেষ ধরনের ডিএনএ মশার জন্য চুম্বকের মতো কাজ করেগবেষকেরা বলছেন, বিশেষ ধরনের ডিএনএগুলো এমন কিছু মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াকে আকৃষ্ট করে, যাদের নিজস্ব গন্ধ থাকে। আর মশা তারই আকর্ষণে ছুটে যায়।
গন্ধ থাকে। আর মশা তারই আকর্ষণে ছুটে যায়। 
বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, প্রতিটি মানুষের শরীরই ১০০ ট্রিলিয়নের মতো অণুজীব দিয়ে ঢাকা থাকে। এই অণুজীবের জগৎ রক্তে ভিটামিন এবং অন্যান্য রাসায়নিক তৈরি করে। এসব রাসায়নিক থেকেই গন্ধের উৎপত্তি। অণুজীবগুলোর বেশির ভাগই মানুষে মানুষে ভিন্ন। একেক অণুজীবের তৈরি রাসায়নিকের গন্ধ একেক রকম। আর বিভিন্ন জাতের মশা শরীরের বিভিন্ন অংশের ভিন্ন ভিন্ন গন্ধে আকৃষ্ট হয়। এ কারণেই দেখা যায়, ম্যালেরিয়ার জীবাণুবাহী অ্যানোফিলিস মশা বেশি কামড়ায় মানুষের হাত ও পায়ে।

Sunday, November 6, 2016

দিনে কাজের ফাকে একটু ঘুমিয়ে নিন এতে আপনার স্মরণ শক্তি চার থেকে পাঁচ গুন বেড়ে যেতে পারে।

আমরা হয়তো অনেকে খেয়াল করছি,  কিছু সংখ্যক মানুষ আছে যারা দিনের বেলায় কাজের ফাকে একটু ঘুমিয়ে নেয়। আমাদের দেশের  গ্রামে  এ দৃশ্য বেশি দেখা যায় ।গ্রামে যারা বেশি কায়িক শ্রম দেয়, বিশেষ করে কৃষক এবং অন্য  শ্রমিক যারা   কঠোর   কাজ করে তারা কিন্ত দুপুরে দু-মুঠো  খেয়ে মাঠে  , গাছের  ছায়ায় এবং খোলা জায়গায় একটু গুমিয়ে নেয় এবং ঘুম থেকে উঠে আবার আগের মত  পূর্ণ শক্তি নিয়ে কাজ শুরু করে দেয়।শহরে অনেকে আছে জিগ্রের নামাজ পড়ে যে যার মত একটু ঘুমায় আবার লেবার যারা তারাও কিন্তু  কমবেশি ঘুমিয়ে নেয়। আসলে যাদের  একটু বেশি কায়িক শ্রম দিতে হয় তারা একটানা কাজ করার পর ক্লান্ত হয়ে য়ায় ।তখন তারা একটু ঘুমালে তাদের ক্লান্ত ভাব চলে যায় এবং তারা আগের মত নতুন উদ্যামে কাজ করতে পারে। দিনের বেলায় একটু ঘুমিয়ে নেয়াকে বলে ভাতঘুম। দুনিয়ার নানা অঞ্চলে ঘুমের এমন চল বহু আগে থেকেই ছিল। আধুনিক সমাজে দিনের বেলায় এই একটু ঘুমিয়ে নেওয়াকে বলা হচ্ছে- পাওয়ার ন্যাপসম্প্রতি এক গবেষণায় এ তথ্য বের হয়ে এসেছে যে দিনের বেলায় কাজের ফাঁকে ৪৫ থেকে ৬০ মিনিটের ঘুম স্মরণশক্তি প্রায় পাঁচ গুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে।

জার্মানির সারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আক্সেল মেকলিঙ্গার সাম্প্রতিক এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন। নিউরোসাইকোলজি সাময়িকীতে  এ বিষয়ে একটি  প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।  সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক মেকলিঙ্গার বলেন,‘মানুষ যেকোনো শিক্ষার পরিবেশে থাকলে ঘুমের ইতিবাচক প্রভাবের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে আমাদের।’

এ গবেষণায় ৪১জন স্টুডেন্ট   অংশগ্রহণ করে। প্রথমে অংশগ্রহনকারী দলকে  ৯০টি  একক শব্দ ও১২০ টি জোড়া শব্দের তালিকা দেওয়া হয় জোড়া শব্দগুলি এমনভাবে সাজানো ছিল যে প্রথম অংশটির সাথে দ্বিতীয় অংশের  কোন মিল খুজে পাওয়া যায় না যেমন মিল্ক :ট্যাক্সি  এবং এই শব্দগুলি তাদেরকে শিখতে বলা হয়।তার পর  একদলকে ৬০মিনিট   ঘুমাতে দেওয়া হয়, আরেক দলকে না ঘুমিয়ে তাদেরকে DVD দেখতে হয়য়। এরপর গবেষকেরা অংশগ্রহণকারীদের আবার ঐ শব্দগুলি  নিয়ে পরীক্ষা নেন এবং দেখা যায় যারা DVD দেখেছিল তাদের তুলনায় যারা ঘুমিয়ে ছিলেন তারা বেশি সঠিক উত্তর দিয়েছেন। যারা ঘুমিয়ে ছিলেন তাদের মস্তিস্কের কার্যবলী Electroencephalogram  (E) মাধ্যমে পর্যবেক্ষন করেছিলেন যখন তারা ঘুমিয়ে ছিলেন। গবেষকেরা অংশগ্রহণকারীদের মস্তিষ্কের হিপ্পোক্যাম্পাস অংশটিকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। মস্তিষ্কের এই অংশই পাঠ বা অভিজ্ঞতা থেকে শেখা বিষয়গুলো দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষিত হয় বা এখানে স্মরণশক্তি তৈরি হয়।

গবেষক সারা স্টাডটে বলেন,‘স্লিপ স্পিন্ডল নামে মস্তিষ্কের বিশেষ একটা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেছি আমরা। এটা ঘুমের সময় স্মৃতি সমন্বয়ের একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে।’

জার্মানির এই গবেষকদের পরামর্শ হলো শেখা ও মনে রাখার মতো কাজে লাগাতার সময় দেওয়ার পর কিছুক্ষণের জন্য ঘুমিয়ে নিন, এতে আপনার স্মরণশক্তি বাড়বে, আপনি সময়মতো প্রয়োজনীয় তথ্য মনে করতে পারবেন। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি অফিসেও কাজের ফাঁকে এমন একটু ভাতঘুম ঘুম দারুণ উপকারী হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
ঘুমবিজ্ঞানীরা বলছেন, কাজের ফাঁকের সামান্য ঘুমও হৃৎস্পন্দনের হার কমায় শতকরা পাঁচ ভাগের মতো । আর কাজে মনোনিবেশের ক্ষমতা বাড়ায় শতকরা ত্রিশ ভাগ।