আমরা সবাই মশার কামড় থেকে বাঁচার কম বেশি চেষ্টা করি কারণ এই মশার কামড়ের জন্যে হতে পারে ম্যালিরিয়া জ্বর, ডেঙ্গু জ্বর এর মত মারাত্বক রোগ।তাই মশা নিয়া সবাই আতঙ্কে থাকি।কিন্তু মশা যে সকল কে কামড়ায় না এটা কি আমরা জানি?আসলেই এ ব্যাপারটা আমরা জানি না। লন্ডনের স্কুল অফ ট্রপিকাল মেডিসিনের একদল গবেষক এ বিষয়ে গবেষনা করে বলেছেন মশা মানুষের শরীরের গন্ধে নজর দেয় বেশি।নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত দেওয়া হল:
১।
যাদের শরীরে কায়রামোনস রাসায়নিক উপাদান বেশি থাকে তাদেরকে মশা বেশি কামড়ায়। আর যাদের শরীরে অ্যালামোনস রাসায়নিক উপাদান বেশি থাকে তাদের দিকে মশা ফিরেও তাকাবে না। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ঘামের সঙ্গে শরীরে ব্যাকটিরিয়া বাসা বাঁধলে, সে গন্ধও পছন্দ মশাদের। দেহে কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ বেশি হলেও মশার কাছে তা সুসাদু। সেই কারণেই বড় চেহারার মানুষদের বেশি মশা কামড়ায়। গর্ভবতী মহিলাদের শরীর থেকে বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হয় বলে মশা তাদের বেশি কামড়ায়। ঘামে ল্যাকটিক অ্যাসিড, অ্যামোনিয়া, ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকলেও মশারা আকর্ষিত হয়।
2.যাদের শরীরের তাপমাত্রা বেশি, তাদের মশা বেশি পছন্দকরে। এই কারণে ই মশা সব সময় গর্ভবতী মহিলাদের বেশি কামড়ায়।
3.
গবেষকদের একাংশের মতে, বিয়ার খেলে মশা বেশি কামড় দেয়। কারন মদ খেলে ঘামে ইথানলের মাত্রা বেড়ে যায় এবং শরীরের তাপমাত্রাও বৃদ্ধি পায়।
৪।
O গ্রুপের রক্তের মানুষকে মশা বেশি কামড়ায়।। A গ্রুপের রক্ত থেকে এই রক্ত দুগুণ বেশি পছন্দ।
৫।
গাঢ় রঙের পোশাক পরলে মশা বেশি কামড় দেয় । ভাল লাগলে খবরটি শেয়ার করুন।
যুক্তরাজ্যের একদল বিজ্ঞানী বলছেন, শরীরের বিশেষ ধরনের ডিএনএ মশার জন্য চুম্বকের মতো কাজ করে।গবেষকেরা বলছেন, বিশেষ ধরনের ডিএনএগুলো এমন কিছু মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াকে আকৃষ্ট করে, যাদের নিজস্ব গন্ধ থাকে। আর মশা তারই আকর্ষণে ছুটে যায়।
গন্ধ থাকে। আর মশা তারই আকর্ষণে ছুটে যায়।
বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, প্রতিটি মানুষের শরীরই ১০০ ট্রিলিয়নের মতো অণুজীব দিয়ে ঢাকা থাকে। এই অণুজীবের জগৎ রক্তে ভিটামিন এবং অন্যান্য রাসায়নিক তৈরি করে। এসব রাসায়নিক থেকেই গন্ধের উৎপত্তি। অণুজীবগুলোর বেশির ভাগই মানুষে মানুষে ভিন্ন। একেক অণুজীবের তৈরি রাসায়নিকের গন্ধ একেক রকম। আর বিভিন্ন জাতের মশা শরীরের বিভিন্ন অংশের ভিন্ন ভিন্ন গন্ধে আকৃষ্ট হয়। এ কারণেই দেখা যায়, ম্যালেরিয়ার জীবাণুবাহী অ্যানোফিলিস মশা বেশি কামড়ায় মানুষের হাত ও পায়ে।
গন্ধ থাকে। আর মশা তারই আকর্ষণে ছুটে যায়।
বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, প্রতিটি মানুষের শরীরই ১০০ ট্রিলিয়নের মতো অণুজীব দিয়ে ঢাকা থাকে। এই অণুজীবের জগৎ রক্তে ভিটামিন এবং অন্যান্য রাসায়নিক তৈরি করে। এসব রাসায়নিক থেকেই গন্ধের উৎপত্তি। অণুজীবগুলোর বেশির ভাগই মানুষে মানুষে ভিন্ন। একেক অণুজীবের তৈরি রাসায়নিকের গন্ধ একেক রকম। আর বিভিন্ন জাতের মশা শরীরের বিভিন্ন অংশের ভিন্ন ভিন্ন গন্ধে আকৃষ্ট হয়। এ কারণেই দেখা যায়, ম্যালেরিয়ার জীবাণুবাহী অ্যানোফিলিস মশা বেশি কামড়ায় মানুষের হাত ও পায়ে।
No comments:
Post a Comment