যদিও টাইটেল পড়ে অবাক হয়েছেন তবুও বলব খবরটি আসলেই সত্য।নেদারল্যান্ডের গ্রোনি হাইস্কূলের বায়োলজি বা জীববিদ্যা বিভাগের শিক্ষিকা ডেবি হিকেস্নএই আজব পদ্ধতিতেনিজের শরীর দিয়ে ছাত্র -ছাত্রীদের বায়েলজি সাবজেক্টটি পড়ান।
তিনি যখন জীববিদ্যার হিউমান অ্যানাটমি অধ্যায় পড়ান তখন ক্লাশের টেবিলের উপরে উঠে একটা একটা করে নিজের শরীরের উধাংশ ওনিম্নাংশের পোশাক খুলে ফেলেন আর তার পোশাকের নিচে একটি স্কিনটাইট বডি স্যূট পরা থাকে।এই বডিস্যূট এ আঁকা থাকে মানব দেহের বিভিন্ন অংগ প্রত্যংগ, শিরা উপশিরা সহ মানব দেহের যাবতীয় অংশের ছবি আর এই ছবি দেখিয়ে মানব দেহের প্রতিটি অংশের ব্যাখ্যা দেন।তার মতে পুঁথিগত বিদ্যা থেকে হাতে কলমে শিক্ষা, শিক্ষাথীদের বেশি উপকার হয়।এই পদ্ধতিতে শিক্ষা দিলে সম্পূন বিষয়টি ছাত্র ছাত্রীরা অতি সহজেই বুঝতে পারেন এবং বিষয়টি ছাত্র ছাত্রীদের মাথায় ছবির মত ভেসে উঠে। আর ছাত্র ছাত্রীরা বিষয়টি দীর্ঘ দিন ধরে মনে রাখতে পারেন। এই অদ্ভুত পদ্ধতিতে পাঠ দানের জন্যে ডেবি হিকেস্ন ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট খুবই জনপ্রিয়।
তিনি যখন জীববিদ্যার হিউমান অ্যানাটমি অধ্যায় পড়ান তখন ক্লাশের টেবিলের উপরে উঠে একটা একটা করে নিজের শরীরের উধাংশ ওনিম্নাংশের পোশাক খুলে ফেলেন আর তার পোশাকের নিচে একটি স্কিনটাইট বডি স্যূট পরা থাকে।এই বডিস্যূট এ আঁকা থাকে মানব দেহের বিভিন্ন অংগ প্রত্যংগ, শিরা উপশিরা সহ মানব দেহের যাবতীয় অংশের ছবি আর এই ছবি দেখিয়ে মানব দেহের প্রতিটি অংশের ব্যাখ্যা দেন।তার মতে পুঁথিগত বিদ্যা থেকে হাতে কলমে শিক্ষা, শিক্ষাথীদের বেশি উপকার হয়।এই পদ্ধতিতে শিক্ষা দিলে সম্পূন বিষয়টি ছাত্র ছাত্রীরা অতি সহজেই বুঝতে পারেন এবং বিষয়টি ছাত্র ছাত্রীদের মাথায় ছবির মত ভেসে উঠে। আর ছাত্র ছাত্রীরা বিষয়টি দীর্ঘ দিন ধরে মনে রাখতে পারেন। এই অদ্ভুত পদ্ধতিতে পাঠ দানের জন্যে ডেবি হিকেস্ন ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট খুবই জনপ্রিয়।
Funny story
ReplyDeleteFunny story
ReplyDeletegood
ReplyDelete